পবিত্র গীতার মূল্যবান বাণী, গীতার অমৃত বাণী – গীতা কেন পড়বো ?
আজকের বর্তমান সময়ে, আমাদের জীবনে ব্যস্ততায় মধ্যে মানসিক চাপের কোনো অভাব নেই।
আর আমাদের, যাদের মানসিকচাপ বা স্ট্রেস বেশি হয়।
আমরা মানসিকচাপ থেকে মুক্তি পাবার জন্য, বড় বড় ডাক্তার এবং বিভিন্ন এক্সপার্টের পরামর্শ নিয়েই থাকি !
আমরা যদি এদিক ওদিক না গিয়ে, পবিত্র গীতার পবিত্র বাণী পাঠ করি।
তাহলে আমরা জীবনের সব সমস্যার – সমাধান পেতে পারি।
যদি আমরা পবিত্র গীতার উপদেশ মূলক বাণী বা উক্তি পাঠ করি।
আজকাল পবিত্র গীতার বাণী বা উক্তি পাঠ করার জন্য, পবিত্র গীতা নিয়ে বসে পড়ার প্রয়োজন হয় না।
যদি পবিত্র বাণী পড়ার জন্য ইচ্ছার প্রয়োজন হয়।
আজকাল যেকোনো পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ যেমন রামায়ণ, মহাভারত,গীতা, কোরআন, বাইবেল সব ধরনের পবিত্র বাণী – মোবাইল ,ইন্টারনেট খুলেই পাওয়া যায়।
অনেকের মনে প্রশ্ন আসে – গীতা কি ঈশ্বরের বাণী। শ্রীমদ্ভগবদ গীতার বাণী শ্রীকৃষ্ণ বাণী হিসাবে মানা হয়।
গীতার অমৃত বাণী বাংলায় – Geeta Bani In Bengali
কিন্তু আপনি কি জানেন.? আমাদের জীবনে রকমের সমস্যা আছে বা আসবে। তার সমাধান শ্রীমদ্ভগবদ গীতার বাণী উপদেশ আগে থেকেই দেওয়া আছে।
আমরা পবিত্র গীতার এই উপদেশ গুলির সঠিক অর্থ বুঝে, সেই মতো চলতে পারি।
তাহলে আমরা অনেক সমস্যার সমাধান, নিজেরাই করতে পারবো।

আজও বলা হয় বা মানা হয়..!
যে গীতার সারাংশ বুঝেছে, সে জীবনের প্রকৃত অর্থ বুঝেছে।
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সময়, অর্জুনকে কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন।
যার ফলে অর্জুনের পক্ষে ঐ মহাযুদ্ধ,জেতা সহজ হয়েছিল।
জীবনের মূল সত্য, গীতার বাণী উপদেশ গুলির মধ্যেই লুকিয়ে আছে।
পবিত্র গীতার বাণী সমূহ বা গীতার বাণী কথা আপনাকে জীবনের প্রতি মুহূর্তে অনেক প্রেরনা যোগাবে –
ভগবত গীতার বাণী বাংলায় (Bhagavad Gita in Bangla) -গীতার মূল্যবান বাণী
অন্যায়ের পথে শয়তান পাশে থাকে,
যাকে ধ্বংসের পথে চালিত করে।
সত্যের পথে ঈশ্বর পাশে থাকেন,
যেমন উদাহরণস্বরূপ – কুরুক্ষেত্র
দুর্যোধনের পরামর্শ দাতা ছিল শকুনি,
কিন্তু অর্জুনের পরামর্শ দাতা ছিলেন।
আজ যা কিছু তোমার আছে,
সেটা আগে অন্য কারো কাছে ছিল।
আর ভবিষ্যতেও অন্য কারো, হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসারের নিয়ম। – ভগবত গীতার বাণী
যার জন্ম হয়েছে তার মৃত্যু নিশ্চিত,
এটা গীতায় লেখা আছে –
অতি অহংকারী হয়ো না
না হলে তোমার পতন নিশ্চিত…
সৎ পথে চলো…
তাহলেই স্বর্গের দর্শন পাবে..! — হরে কৃষ্ণ
ঈশ্বর বলেছেন
অধর্ম ত্যাগ করে, যতদিন থাকবে।
সৎ কর্ম করে যাও,
কারণ – এই পৃথিবী থেকে…
তুমি কিছুই নিয়ে যেতে পারবে না। – গীতার অমৃত বাণী
কেউ মূল্য দিক বা না দিক,
তুমি সৎ কাজ করে যাও…
কারণ – এর প্রতিদান মানুষ তোমাকে দেবে না,
দেবেন স্বয়ং ঈশ্বর… কর্ম নিয়ে গীতার বাণী
কর্মফল মতে – প্রতিশোধ নেওয়ার প্রয়োজন নেই,
শুধু প্রতীক্ষা করো…
যারা তোমাকে আঘাত দিয়েছে,
সময় মতো তারা নিজেই ঘূর্ণিপাকে পড়বে।
তুমি ভাগ্যবান হলে,
নিজের চোখেই তাদের পতন দেখতে পাবে।
বাংলায় গীতার বাণী – গীতার অমৃত বাণী বাংলায়
গীতাতে বলা আছে –
যখন সত্যর সাথে – অসত্যর লড়াই হবে,
তখন সত্য একা দাড়িয়ে থাকবে,
আর তখন অসত্যের পিছনে থাকবে লম্বা ভিড়,
কারন সেখানে মূর্খরা গিয়ে দাঁড়াবে… গীতার অমৃত কথা
অর্জুন :- পুরো দুনিয়া আমার বিপক্ষে প্রভু !
শ্রীকৃষ্ণ :- পুরো দুনিয়া বিপক্ষে গেলেও,
যদি তোমার কর্ম সঠিক হয়,
তাহলে ভগবানও তোমার সঙ্গেই থাকবেন।
সকল কাজ আমাকে স্মরণ করে,
শুরু করতে হবে এমনটা নয়..!
প্রথম চেষ্টা করো…
অসফল হলে আমায় স্মরণ করো…
আমি অব্যশই পথ দেখাবো…
অর্থের মর্ম সেই বোঝে,
যে সারাদিন কষ্ট করে উপার্জন করে।
প্রেমের মর্ম সেই বোঝে,
যে তা পাওয়ার আশায় সবকিছু ত্যাগ করে।
গুরুত্বের মর্ম সেই বোঝে,
যে সারাজীবন প্রিয় মানুষের কাছ থেকে অবহেলা পেয়ে থাকে।
পৃথিবীতে সব জিনিসেরই মর্ম আছে,
সময় মানুষকে তা অবিরাম বুঝিয়ে দিয়ে চলেছে..! — ভগবান শ্রীকৃষ্ণ
যে ব্যক্তি পরিশ্রমের দ্বারা,
ধনসম্পত্তি অর্জন করে।
সেই ব্যাক্তি জানে, কষ্ট কি
কিন্তু যে ব্যাক্তি বিনা পরিশ্রমেই,
সবকিছু পেয়ে যায়…
সে জানেনা জীবনের বাস্তবতা কি… সুপ্রভাত গীতার বাণী
গীতার উপদেশ বাণী – পবিত্র গীতার মূল্যবান বাণী
চাঁদ আর সূর্যের মধ্যে, যেমন কোন তুলনা হয় না !
ঠিক তেমনি, তোমার জীবনটাকেও অন্যের সাথে তুলনা করো না।
কারণ – যার যখন সময় আসবে, সে তখনই ঠিক জ্বলে উঠবে। – শ্ৰীকৃষ্ণ
গীতার বাণী রাখো স্মরণ – গীতা দিয়ে সাজাও জীবন !
গীতা বাণী দেবে শক্তি – গীতা বাণী দেবে মুক্তি !
পবিত্র গীতা ছেড়ে করো না ভুল – পবিত্র গীতা হলো ধর্মের মূল।
জীবনে ঝামেলা যতই থাকুক –
চিন্তা করলে বেড়ে যাবে!
চপ থাকলে কমে যাবে!
ধৈর্য রাখলে শেষ হয়ে যাবে!
আর ভগবানের ওপর বিশ্বাস রাখলে,
তা খুশিতে পরিবর্তন হয়ে যাবে। – গীতার বানী
গীতায় সবকিছু আছে, কিন্তু মিথ্যা নেই!
গীতায় সবকিছু আছে – কিন্তু মৃত্যু নেই,
পৃথিবীতে সবকিছু আছে – কিন্তু সন্তুষ্টি নেই,
আজকের মানুষের সবকিছু আছে – কিন্তু ধৈর্য নেই,
না সুখ কিনতে পাওয়া যায় না !
দুঃখ বিক্রি করতে পারা যায়,
তবুও মানুষ রোজগার করতে চলে যায়।
কারণ – কর্মই ধর্ম
You ϲould certаinly see your enthusiasm in the articⅼe
you writе. Ꭲhe arena һopes for even morе passionate writers like you who
aren’t afraid to saу how they believe. At all times f᧐llow
your heart.